ক্রিকেট মানেই বিতর্ক, ক্রিকেট মানেই পরিসংখ্যান এবং সরস আলোচনা। বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে আজ বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডের কাছে ভারতের ভরাডুবির পর সোশ্যাল সাইটে জন্ম হয়েছে এমনই অনেক সরস
আলোচনার। জস বাটলার আর অ্যালেক্স হেলসের ১৭০ রানের জুটিতে ১০ উইকেটে জিতেছে ইংল্যান্ড। এর পর থেকেই ভারতীয় দলকে নিয়ে সোশ্যাল সাইটে শুরু হয়েছে ট্রল। সেই ট্রলের অন্যতম প্রধান চরিত্র আম্পায়ার মাইরাস এরাসমাস।
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে এরাসমাসকে দায়িত্বে রাখেনি আইসিসি। আজকের ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন কুমার ধর্মসেনা এবং পল রেইফেল। এ ছাড়া থার্ড আম্পায়ার ক্রিস গ্যাফানি, চতুর্থ আম্পায়ার রড টাকার
এবং ডেভিড বুন ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। সোশ্যাল সাইট ইউজাররা মজা করে লিখছেন, আজ যদি আম্পায়ার এরাসমাস থাকতেন, তাহলে হয়তো ভারতের একটা গতি হতো! যদিও ভুল আম্পায়রিং খেলার অংশ।
তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে বিশ্বকাপে একটু বেশিই ভুল হয়েছে। এরাসমাসের প্রতি বাংলাদেশি ক্রিকেটপ্রেমীদের ক্ষোভের কারণ আছে। সুপার টুয়েলভের ম্যাচে বিরাট কোহলির ফেক ফিল্ডিং দেখেও না দেখার ভান করেছিলেন
এরাসমাস। ঘটনাটি দেখে নাজমুল হোসেন শান্ত তার কাছে অভিযোগ করলেও তিনি পাত্তা দেননি। ফেক ফিল্ডিংয়ের শাস্তি ৫ রান পেনাল্টি। ভারতের বিপক্ষে ওই ম্যাচে ৫ রানেই হেরেছিল বাংলাদেশ।
এমনকি আজ সেমিফাইনালে হারের পর বাংলাদেশ ম্যাচের প্রসঙ্গ টেনে ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা স্বীকার করেছেন, তারা ভাবতেও পারেননি ওই ম্যাচ জিতবেন!